একনজরে রাসূল সা-কে জানুন বইয়ের লেখক মাওলানা মোফাজ্জল হক ৷ আপনারা অনেকেই রাসূল সাঃ পুরো জীবন একটি সূচিপত্র আকারে জানতে চান ৷ লেখক খুব সুন্দরভাবে নবীজির জীবনী বিভিন্ন সময় আকারে সাজিয়েছেন ৷ একনজরে রাসূল সা-কে জানুন PDF দেখুন অথবা বইটির হার্ডকপি নিচের লিংক থেকে ক্রয় করে এখনই নবীজির জীবনী জানুন ৷
বইয়ের বিবরন
- বইয়ের নামঃ একনজরে রাসূল (স)-কে জানুন ৷
- লেখকঃ মাওলানা মোফাজ্জল হক ৷
- প্রকাশনীঃ সবুজপত্র পাবলিকেশন্স ৷
- ক্যাটাগরিঃ নবী জীবনী বই ৷
- ফরম্যাটঃ পিডিএফ(PDF)
আরও পড়ুনঃ- আর রাহীকুল মাখতুম পিডিএফ
এক নজরে রাসূলুল্লাহ (স)-এর জীবনচিত্র
- জন্ম: ১২ রবিউল আউয়াল মতান্তরে ৯ রবিউল আউয়াল ৫৭১ খ্রিস্টাব্দে (৫৭০ খ্রি. প্রচলিত মত) সোমবার সুবহে সাদিকের সময় মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন।
- নাম: মুহাম্মদ (আল্লাহর পক্ষ থেকে আহমদ)
- পিতা: আবদুল্লাহ
- মাতা: আমেনা বিনতে ওয়াহাব
- দাদা: আবদুল মোত্তালিব
- দাদি: ফাতেমা বিনতে আমর
- নানা: ওয়াহাব ইবনে মান্নাফ ইবনে জোহরা
- নানি: বারা বিনতে আবদুল উযযা
- চাচা: ৯ জন। হারেছ, যুবায়ের, আবু তালিব, হামজা, আবু লাহাব, গাইদাক, মাকহুম, সাফারক, আব্বাস।
- ফুফু: ৬ জন। বায়েজা, বাররা, আতিকা, ছাফিয়া, আরোয়া, উমাইয়া।
- ভাই-বোন: রাসূলে কারীম (সাঃ) ছাড়া তাঁর বাবা-মার কোনো সন্তান ছিল না।
- পিতার মৃত্যু: ব্যবসার উদ্দেশ্যে গমনের পথে মদিনায় নবীজির বাবা মারা যান। বয়স ২৫ বছর, তখন রাসূল (সাঃ) মায়ের গর্ভে।
রাসূল (স) ভুমিষ্ঠ হওয়ার পর তাঁর মা, দাদা আবদুল মোত্তালিবের নিকট সংবাদ দিলে তিনি অত্যন্ত খুশি হয়ে নাতির নাম রাখলেন মুহাম্মদ। সপ্তম দিনে নাতির খাতনা করালেন (এ রকম আরবের রেওয়াজ ছিল)।
অন্য বর্ণনায় পাওয়া যায়, তিনি খাতনা করা অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মা আমেনা ৭ দিন দুধপান করানোর পর আবু লাহাবের দাসী সাওবিয়া তাকে ৮ দিন দুধ পান করান।
আরবের নিয়ম মোতাবেক ধাত্রী হালিমা বিনতে জুয়াইরের কাছে তাঁকে সোর্পদ করলেন। দু’ বছর বয়স হলে হালিমা দুধ পান বন্ধ করিয়ে মা আমেনার কাছে ফেরত আনলেন। ইচ্ছে ছিল আরো কিছু দিন তার কাছে থাকুক। মা আমেনা এ ইচ্ছা পূরণ করে ছেলেকে আবার তাঁর কাছে ফিরিয়ে দিলেন।
চার অথবা পাঁচ বছর বয়সে তার সিনাচাক (বক্ষ বিদীর্ণ) হয়েছিল। ইবনে ইসহাক বলেন, এ ঘটনা তিন বছর বয়সে ঘটেছিল। সিনাচাক ঘটনার পর হালিমা ভীত হয়ে শিশু মুহাম্মদকে তার মায়ের কোলে দিয়ে যান।
ছয় বছর বয়সে মা আমেনা স্বামীর কবর যিয়ারতের উদ্দেশ্যে মদীনায় যান। সাথে ছেলে মুহাম্মদ, শ্বশুর আবদুল মোত্তালিব ও স্বামীর রেখে যাওয়া দাসী উম্মে আয়মান ছিলেন।
যিয়ারত শেষে মক্কা ফেরার পথে আবওয়া নামক স্থানে মা আমেনা মারা যান। তখন রাসূল (স)-এর বয়স ছয় বছর। লালন-পালনের পুরো দায়িত্ব এসে পড়ে দাদা আবদুল মোত্তালিবের উপর।
রাসূল (স)-এর বয়স যখন আট বছর দুই মাস দশ দিন তখন দাদা আবদুল মোত্তালিব মারা যান। দাদা মারা যাওয়ার সময় চাচা আবু তালিবকে বলে যান নাতী মুহাম্মদের তত্ত্বাবধান করার জন্য। রাসূল (স)-এর বাবা আবদুল্লাহ ও আবু তালিব দুজন এক মায়ের সন্তান।
বারো বছর বয়সে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা
রাসূল (স)-এর বয়স যখন বারো বছর তখন চাচা আবু তালিব সিরিয়ায় বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলে তাঁকেও তিনি সাথে নিয়ে যান।
পথে পাদ্রী বুহাইরার আতিথ্য গ্রহণ করেন। তিনি আবু তালেবকে বলেন, এই ছেলের কিছু নির্দশন পেয়েছি, তাতে তিনি একজন মহামানব হবেন। আমাদের ধর্মীয় গ্রন্থের বর্ণনা মোতাবেক তিনি শেষ যামানার নবী হবেন। আমি তাঁর মহরে নবুওয়াতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। তাঁর ঘাড়ের নিচে নরম হাড়ের পাশে একটি আপেল ফলের মতো চিহ্ন আছে।
তারপর বুহাইরা আবূ তালিবকে বলেন, এই ছেলেকে সিরিয়ায় নিয়ে যাবেন না। ইহুদীরা তাঁর ক্ষতি করতে পারে। তখন আবূ তালিব তাকে সেখান থেকে মক্কায় ফেরত পাঠান।
পনেরো বছর বয়সে ফুজ্জারের যুদ্ধ
পনেরো বছর বয়সের সময় ফুজ্জারের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধ ছিল দুটি গোত্রের মধ্যে- কুরাইশ ও কায়েস আইনাল। রাসূল (স) এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং চাচাদের হাতে তীর তুলে দিতেন।
সতেরো বছর: হিলফুল ফুজুল গঠন
ফুজ্জারের যুদ্ধের পর বনূ হাশেম, বনূ মোত্তালিব, বনূ আসাদ, বনূ যোহরা, ইবনে কেলাব এবং বনূ তাইম ইবনে সোররা তারা সবাই আবদুল্লাহ ইবনে জুদয়ানের বাড়িতে গেলেন এবং হিলফুল ফুজুল নামে একটি অঙ্গীকারনামায় তাঁরা সংঘবদ্ধ হলেন। ফুজাইল ইবনে হারেস, ফুজাইল ইবনে দাকাহ ও মুফাজ্জাল নামক জুরহাস ও কাতুর বংশের তিনজনের নামে হিলফুল ফুজুল নাম রাখা হয়।
চব্বিশ বছর: বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সিরিয়া গমন
২৪ বছর বয়সে দ্বিতীয় বার আবু বকরের সাথে সিরিয়ায় বাণিজ্যে যান। ২৫ বছর বয়সে তৃতীয় বার বিবি খাদিজার মালামাল নিয়ে ঐ দেশে বাণিজ্যে যান।
পঁচিশ বছর: খাদীজা (রা)-কে বিয়ে
২৫ বছর ২ মাস ১০ দিন বয়সে তিনি বিবি খাদিজাকে বিয়ে করেন তখন বিবি খাদীজার বয়স ছিল ৪০ বছর।
পঁয়ত্রিশ বছর: হাজারে আসওয়াদ পুনঃস্থাপনে নেতৃত্ব দান
পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে কাবাঘর মেরামতে নেতৃত্ব দেন এবং হাজরে আসওয়াদ (কালো পাথর) নিজ হাতে সরিয়ে সমূহ-রক্তক্ষয়ী বিবাদের সমাধান করেন।
চল্লিশ বছর: নবুওয়াত লাভ, কুরআন নাযিল শুরু
চল্লিশ বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন। ২৭ রমযান, সোমবার হেরা পাহাড়ের গুহায় প্রথম কুরআন নাযিল শুরু হয়। ‘ইকরা বি ইসমি রাব্বিকাল লাজি খালাকা’ সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত নাযিল হয়।
একচল্লিশ, বিয়াল্লিশ ও তেতাল্লিশ
নবুওয়াতের প্রথম তিন বছর তিনি গোপনে ইসলাম প্রচারের কাজ করেন।
চুয়াল্লিশ বছর
নবুওয়াতের পঞ্চম বছরে রাসূল (স) ১৫ জন সাহাবীকে আবিসিনিয়ায় হিজরতের অনুমতি দেন।
পঁয়তাল্লিশ বছর
নবুওয়াতের ষষ্ঠ বছরে রাসূলুল্লাহ (স)-এর চাচা হামযা (রা) ইসলাম কবুল করেন। অতঃপর ওমরও এ বছরই ইসলাম গ্রহণ করেন।
ছেচল্লিশ বছর
নবুওয়াতের সপ্তম বছরে চন্দ্র দ্বিখণ্ডিত করে দেখান।
ছেচল্লিশ, সাত চল্লিশ ও আট চল্লিশ বছর
নবুওয়াতের ৭-১০ বছর অর্থাৎ ৩ বছর শি’আবে আবী তালিবে বয়কট অবস্থায় থাকেন।
ঊনপঞ্চাশ বছর: আবু তালেব ও খাদীজার ইন্তিকাল
নবুওয়াতের ১০ বছরে রমযান মাসে চাচা আবু তালেব মৃত্যুবরণ করেন। তার তিন দিন পর বিবি খাদিজাও ইন্তিকাল করেন। এ সময় মদিনা থেকে ৬ জনের একটি দল ইসলাম কবুল করে।
পঞ্চাশ বছর
নবুওয়াতের ১১ বছর মহররম মাসে তায়েফে দাওয়াতী কাজে যান এবং নির্যাতিত হন। এ হিজরীতে আকাবার প্রথম ও দ্বিতীয় বায়’আত অনুষ্ঠিত হয়।
একান্ন বছর: মিরাজ সংঘটিত
নবুওয়াতের ১২ বছরে রাসূলুল্লাহ (স)-এর মিরাজ সংঘটিত হয় এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয হয়।
বায়ান্ন বছর: মদীনায় হিজরত
১৩ নবুওয়াতী বছরে রাসূলুল্লাহর (স) সাহাবীগণকে মদিনায় হিজরতের আদেশ দেন। কুরাইশদের ১২ জন যুবক রাসূলুল্লাহ (স)-কে হত্যার জন্য বাড়ি ঘেরাও করে রাখে। এরই মধ্য থেকে তিনি ৮ রবিউল আউয়াল বৃহস্পতিবার মদিনায় হিজরত করেন। হিজরী সন এখান থেকেই গণনা করা হয়। ৬২২ ঈসায়ী থেকে প্রথম হিজরী সন শুরু হয়।
তেপ্পান্ন বছর: প্রথম হিজরী
মসজিদে নববী প্রতিষ্ঠা করেন এবং এবং এ এ বছরই জুমু’আর নামায ফরয হয়।
আযানের প্রচলনসহ কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুকুম নাযিল হয়।
তিনটি খণ্ড যুদ্ধাভিযান চলে। এ হিজরীতেই আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা’র সাথে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিবাহ হয়।
চুয়ান্ন বছর: দ্বিতীয় হিজরী
- কুরবানী ওয়াজিব।
- কিবলা পরিবর্তন হয়।
- কাবার দিক মুখ করে নামায পড়ার হুকুম হয়। ইতঃপূর্বে কিছুকাল কেবলা ছিল বায়তুল মুকাদ্দাস।
- রোযা ফরয হয়।
- যাকাত ফরয হয়।
- ঈদের নামায চালু হয় ও সাদাকাতুল ফিতর ওয়াজিব হয়
- বদরসহ ৫টি যুদ্ধ রাসূল (স) নিজে পরিচালনা করেন।
- ৩টি খণ্ড যুদ্ধ অভিযান চালান।
- ফাতেমা (রা)-এর সাথে আলী (রা)-এর বিয়ে হয়।
- রাসূলুল্লাহ (স)-এর দ্বিতীয় মেয়ে রুকাইয়া ইন্তিকাল করেন।
- সালমান ফারেসী (রা) ইসলাম গ্রহণ করেন।
পঞ্চান্ন বছর: তৃতীয় হিজরী
- রাসূল (স)-এর চাচা হামজা (রা) শহীদ হন।
- উহুদসহ ৩টি যুদ্ধ পরিচালিত হয় (গাতফান, উহুদ, হাজরাউল আসাদ)
- মদের প্রথম নিষেধাজ্ঞা নাযিল হয়।
- বিয়ের আইন ও স্বামী-স্ত্রীর অধিকার নাযিল হয়।
- সুদ ত্যাগের প্রাথমিক নির্দেশ দেওয়া হয়।
- ২টি খণ্ড যুদ্ধ অভিযান পরিচালিত হয়।
- হাফসা ও যয়নাব বিনতে খুজাইম (রা)-এর সাথে রাসূলুল্লাহ (স)-এর বিয়ে হয়।
- কিসাসের হুকুম (শাস্তির বিধান) নাযিল হয়।
- উত্তরাধিকারী বিধান (ওয়ারিসের সম্পত্তি বণ্টন) নাযিল হয়।
- রাসূলুল্লাহ (স)-এর তৃতীয় মেয়ে উম্মে কুলসুমের সাথে উসমানের (রা) বিয়ে হয়।
ছাপ্পান্ন বছর: চতুর্থ হিজরী
পর্দার হুকুম ও মদ পান হারাম হয়। এ হিজরীতে রাসূল (স) উম্মে সালমাকে বিয়ে করেন। এ সময় ২টি যুদ্ধ সংঘটিত ও ৪টি খণ্ড যুদ্ধাভিযান হয়।
সাতান্ন বছর: পঞ্চম হিজরী
- এ সময়ে খন্দকসহ ৫টি যুদ্ধ ও ১টি খণ্ড যুদ্ধ হয়।
- ওযু ও তায়াম্মুমের হুকুম নাযিল হয়।
- যয়নব বিনতে জাহাশ ও জোয়াইরিয়া (রা)-কে রাসূল (স) বিয়ে করেন।
- রাসূল (স) ঘোড়া থেকে পড়ে আঘাত পান।
- ৫ দিন বসে বসে নামায আদায় করেন।
- আয়েশা (রা) বিরুদ্ধে ইক্কের (অপবাদ) ঘটনা সংঘটিত হয়।
আটান্ন বছর: ষষ্ঠ হিজরী
- ৩টি যুদ্ধ ও ১১টি খণ্ডযুদ্ধ অভিযান (মোট ১৪টি) হয়।
- হুদায়বিয়ার সন্ধি হয়।
- সিল মহরের জন্য রুপার আংটি তৈরি করেন।
- বিভিন্ন বাদশার নিকট পত্রের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছান।
- ব্যভিচারের শাস্তির হুকুম (রজম) নাযিল হয়।
- মিথ্যা অপবাদের শাস্তি নাযিল হয়।
- রাসূলুল্লাহ (স)-এর দু’আয় বৃষ্টিপাত হয়।
ঊনষাট বছর: সপ্তম হিজরী
- খায়বার যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
- ৩টি যুদ্ধ ও ৫টি খণ্ডযুদ্ধ (মোট ৮টি) সংঘটিত হয়।
- রাসূল (স) উম্মে হাবিবা, সাফিয়্যা, মারিয়া ও মাইমুনা (রা)-কে বিয়ে করেন।
- বাদশাহ নাজ্জাশী ইসলাম কবুল করেন।
- চুরির শাস্তি বিধান নাযিল হয়।
- হারাম-হালাল খাদ্য চিহ্নিত করে আয়াত নাযিল হয়।
- সুদ নিষিদ্ধ হয়।
- বিয়ে ও তালাকের বিধান নাযিল হয়।
ষাট বছর: অষ্টম হিজরী
- মক্কা বিজয়ের পর তায়েফ অবরোধ করা হয়।
- কাবাঘর তাওয়াফ করেন।
- কাবাঘর থেকে মূর্তি সরানো হয়।
- মসজিদে মিম্বর তৈরি করেন।
- মুতা ও হুনাইনসহ ৪টি যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
- ১০টি খণ্ড যুদ্ধাভিযান পরিচালিত হয়।
- রাসূলুল্লাহ (স)-এর পুত্র ইবরাহীমের জন্ম হয়।
- রাসূলুল্লাহ (স)-এর বড় মেয়ে যয়নবের মৃত্যু হয়।
একষট্টি বছর: নবম হিজরী
- হজ্জ ফরয হয়।
- তাবুক যুদ্ধ হয়।
- ৩টি খণ্ড যুদ্ধঅভিযান সংঘটিত হয়।
- রাসূলুল্লাহ (স)-এর মেয়ে উম্মে কুলসুমের মৃত্যু হয়।
- আবূ বকর (রা)-কে ‘আমীরুল হজ্জ’ করে মক্কায় পাঠান।
- স্ত্রীদের অসঙ্গত দাবির কারণে রাসূলুল্লাহ (স) এক মাস তাদের কাছে না যাওয়ার কসম করেন।
- মুনাফিকদের তৈরি ‘মসজিদে জেরা’র ভেঙে দেওয়া হয়।
বাষট্টি বছর: দশম হিজরী
রাসূল (স)-এর পুত্র ইবরাহীমের মৃত্যু হয়।
১ লাখ ১৪ হাজার সাহাবীসহ হজ্জ পালন করেন।
বিদায় হজ্জে ভাষণ দেন।
২টি খণ্ড যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
তেষট্টি বছর: একাদশ হিজরী
- ১টি খণ্ডযুদ্ধ হয়।
- ২৮ সফর বুধবার মাথাব্যথা ও জ্বর হয়।
- ১৪ দিন অসুস্থ থাকেন।
- ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার প্রায় দুপুরে ৬৩ বছর বয়সে ইনতিকাল করেন।
- আয়েশার (রা) ঘরে তাঁকে দাফন করা হয়।
..বাকি অংশ বই থেকে পড়ুন
একনজরে রাসূল সা-কে জানুন PDF মাওলানা মোফাজ্জল হক বই
[বইটির পিডিএফ এবং হার্ডকপি]
Join Telegram Channels
ফ্রি পিডিএফ বইয়ের সমাহার
"ঘরে বসে আয় করুণ"